📕📕জ্ঞান🤲🤲🤲
পর্ব: ০১
প্রচারে: বেলায়েত মিডিয়া, লেখক: মো: মনিরুজ্জামান জনি
ঈমানদার ব্যক্তি জ্ঞানী হওয়ার চেষ্টা করবে-এটাই ঈমানের দাবি।
পবিত্র কোরানের বহু আয়াতে জ্ঞানার্জনের প্রতি বিশেষ গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। হাদীসের বিশুদ্ধ যত কিতাব রয়েছে তার সবগুলোতে কিতাবুল ইলম্ বা জ্ঞানার্জন বিষয়ক অধ্যায় রয়েছে।
ইসলামী আইন শাস্ত্রের যত গ্রন্থ রয়েছে তার সবগুলোতে জ্ঞানার্জন বিষয়ক অধ্যায় কিতাবের অগ্রভাগে সন্নিবেশিত হয়েছে। পবিত্র কোরানে এরশাদ হয়েছে, ‘‘পাঠ করুন আপনার প্রভুর নামে যিনি সৃষ্টি করেছেন”
===(সূরা আলাক, আয়াত-১)।
জ্ঞানী ব্যক্তিদের প্রশংসায় আল্লাহ রাব্বুল আলামীন ঘোষণা করেন, “আর আমি ওই দৃষ্টান্তগুলো মানুষের উপদেশ গ্রহণের উদ্দেশে বর্ণনা করে থাকি। বস্তুত ওইসব দৃষ্টান্ত কেবল জ্ঞানী ব্যক্তিরাই বোঝে”
===(সূরা আনকাবুত, আয়াত-৪৩)।
মহান আল্লাহ আরও এরশাদ করেন, ‘‘আপনি বলুন, যারা জ্ঞানী এবং যারা জ্ঞানী নয় তারা কি সমান হতে পারে?” ===(সূরা যুমার, আয়াত-৯)।
কোরানে পাকের অপর স্থানে জ্ঞান ও অজ্ঞতা সম্পর্কে এভাবেই পার্থক্য নির্ণয় করা হয়েছে “হে নবী বলুন, অন্ধ ও চক্ষুষ্মান লোক কি এক হতে পারে? আলো ও অন্ধকার কি এক ও অভিন্ন হতে পারে?”
===(সূরা রাদ, আয়াত-১৬)।
জ্ঞানী লোকদের আল্লাহ তায়ালা উচ্চ মর্যাদা দান করবেন। যেমন এরশাদ হচ্ছে, “তোমাদের মধ্যে যারা ঈমানদার এবং যাদের জ্ঞান দান করা হয়েছে আল্লাহ তাদের সুউচ্চ মর্যাদা দান করবেন”