হযরত বিবি মরিয়ম (আ:) সুপার মেগা সব পর্ব একসাথে ১ থেকে ২১ নং পর্যন্ত / Hazrat Bibi Maryam (As.) Bangla Super Mega All Parts from 01 to 21 1080p HD

হযরত বিবি মরিয়ম (আ:) সুপার মেগা সব পর্ব একসাথে ২১ নং পর্যন্ত / Hazrat Bibi Maryam (As.) Bangla Super Mega All Parts from 01 to 21 1080p HD

হযরত বিবি মরিয়ম সুপার মেগা পর্ব ০১ থেকে ২১ নং / Hazrat Bibi Maryam Super Mega Part 01 to 21 1080p HD

01 to 21 1080p HD প্রচারে: বেলায়েত মিডিয়া https://jafrifoundation.com/moriam/ http://facebook.com/groups/Belayetmedia

‘বিবি মরিয়ম ও ঈসা নবী’ ইরানের প্রখ্যাত সিরিয়াল ‘হযরত মারিয়াম মোকাদদাস ও বাশারাতে মুঞ্জি’ থেকে বাংলায় অনুবাদ করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মুমিত আল রশিদ। সিরিয়ালটি খ্রিস্টান ধর্মের বেশকিছু ধর্মীয় উৎস এবং পবিত্র আল কোরআনের আলোকে নির্মিত হয়েছে। সিরিয়ালটিতে দেখা যায় ইয়াহুদি রাজা হেরড ইরানের স্বনামধন্য বেশ কয়েকজন জ্যোতির্বিজ্ঞানীর শরণাপন্ন হন, তারা বিভিন্ন গ্রহ-নক্ষত্রের গতিবিধি পর্যালোচনা করে হযরত ঈসা (আ.) এর আগমনের বার্তা দেন। এছাড়া সিরিয়ালটিতে হযরত ইয়াহিয়া (আ.) এর জন্ম ইতিহাসও দেখা যাবে।

সিরিয়ালটির দ্বিতীয় ভাগে দেখা যাবে হযরত ঈসা (আ.) এর যৌবনকালের বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহ। ওই সময় সমগ্র ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে ইয়াহুদি ধর্মযাজক, রোমান সেনাবাহিনী এবং রোমান রাজা হিরোডোটাসের দুর্দান্ত প্রতাপ চলছিল। হযরত ঈসা (আ.) রোমান সম্রাট ও সেনাবাহিনীসহ ওই সময়ের ইয়াহুদি সম্প্রদায়কে একত্ববাদী খোদার পথে, দ্বীনের পথে, কল্যাণের দাওয়াত দিয়ে যাচ্ছিলেন। তবে ইয়াহুদি ধর্মযাজকরা নিজেদের ধর্মের একমাত্র ধারক-বাহক মনে করতেন। হযরত ঈসা (আ.) জনগণের নিকট তার মোজেজা প্রদর্শন করে চললেন কিন্তু ইয়াহুদি ধর্মযাজকরা হযরত ঈসা (আ.) এর মোজেজাকে জাদু হিসেবে আখ্যায়িত করলেন, যা ছিল বনি ইসরাইল গোত্রের স্বভাবসিদ্ধ রীতিনীতি।

সিরিয়ালটির দ্বিতীয় ভাগে দেখা যাবে হযরত ঈসা (আ.) এর যৌবনকালের বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহ। ওই সময় সমগ্র ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে ইয়াহুদি ধর্মযাজক, রোমান সেনাবাহিনী এবং রোমান রাজা হিরোডোটাসের দুর্দান্ত প্রতাপ চলছিল। হযরত ঈসা (আ.) রোমান সম্রাট ও সেনাবাহিনীসহ ওই সময়ের ইয়াহুদি সম্প্রদায়কে একত্ববাদী খোদার পথে, দ্বীনের পথে, কল্যাণের দাওয়াত দিয়ে যাচ্ছিলেন। তবে ইয়াহুদি ধর্মযাজকরা নিজেদের ধর্মের একমাত্র ধারক-বাহক মনে করতেন। হযরত ঈসা (আ.) জনগণের নিকট তার মোজেজা প্রদর্শন করে চললেন কিন্তু ইয়াহুদি ধর্মযাজকরা হযরত ঈসা (আ.) এর মোজেজাকে জাদু হিসেবে আখ্যায়িত করলেন, যা ছিল বনি ইসরাইল গোত্রের স্বভাবসিদ্ধ রীতিনীতি।

জীব্রিল (আ:) তাঁকে এবার বুঝিয়ে বললেন যে তিনি আসলে আল্লাহ্‌র হুকুমেই এসেছেন (যে মন্দ উদ্দেশ্যের ভয় তিনি পাচ্ছিলেন সে উদ্দেশ্যে তিনি এখানে আসেন নি)। উত্তরে মারইয়াম (আ:) বললেন, “কিভাবে আমার পুত্র সন্তান হবে? যেখানে কোন মানুষ আমাকে স্পর্শ করেনি? আর আমি তো ব্যভিচারিণীও নই।” (সুরা মারইয়াম : ২০) জীব্রিল(আ:) বললেন যে এটা মহান আল্লাহ্‌র ইচ্ছা। কেউ তা অগ্রাহ্য করতে পারে না। মেয়েদের স্বাভাবিক প্রবণতা হল তারা নিজের স্বতীত্ব রক্ষা করে চলে। মারইয়াম (আ:) ছিলেন এইক্ষেত্রে আরও এক ধাপ এগিয়ে। তিনি এতটাই নিষ্কলুষ, পবিত্র ও নিষ্পাপ ছিলেন যে তিনি যেই পাপ করেন নি তার জন্যও আল্লাহ্‌র কাছে ক্ষমা চাইলেন। যদিও তিনি জানতেন যে এটি মহান আল্লাহ্‌র একান্ত ইচ্ছা। “উত্তম কাজের প্রতিদান উত্তম ছাড়া আর কি হতে পারে?” (৫৫: ৬০)

আল্লাহ রব্বুল আলামিন বলেন, “আর যে আমার স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিবে তার জন্য হবে নিশ্চয় এক সংকুচিত জীবন এবং আমি তাকে কিয়ামত দিবসে উঠাবো অন্ধ অবস্থায়।” (২০ : ১২৪)

আরো ভিডিও পেতে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে রাখুন

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.