নবী করিম (সা.) বলেছেন : ‘রোজাদার ব্যক্তি যতক্ষণ অপর কোন মুসলমানের গীবত না করে ততক্ষণ আল্লাহর ইবাদাতে থাকে যদিও সে নিদ্রিত হয়।’- কাফী, চতুর্থ খণ্ড, পৃ. ৬৪।
মহানবী (সা.) বলেন : ‘রোজাদারের নিদ্রা ইবাদত এবং তার শ্বাস-প্রশ্বাস তাসবীহ।’- বিহারুল আনওয়ার : ৯৩তম খণ্ড, পৃ. ২৪৮।
হযরত আলী (আ.) বলেছেন : ‘রোজাদার ব্যক্তির নিদ্রা হচ্ছে ইবাদত, তার নীরবতা হচ্ছে তাসবীহ এবং তার দোয়া আল্লাহর দরবারে মনজুর হয়ে থাকে এবং তার আমল দ্বিগুণ হয়ে থাকে। আর নিশ্চয় রোজাদার ব্যক্তির জন্য ইফতারের সময় এমন একটি দোয়া রয়েছে যা প্রত্যাখ্যাত হয় না।’- বিহারুল আনওয়ার : ৯৩তম খণ্ড, পৃ. ৩৬০।
হযরত ইমাম সাদেক (আ.) বলেছেন : ‘প্রত্যেক জাতির নিকট সর্বাবস্থায় স্বল্প পরিমাণে আহার গ্রহণই পছন্দনীয় কাজ। কেননা, এতে মানুষের জন্য অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক কল্যাণ রয়েছে। আর মুমিনের অন্তরের জন্য অতিরিক্ত আহারের মতো ক্ষতিকর জিনিস আর কিছুই হতে পারে না।’- মিসবাহুশ শারিয়া : পৃ. ২৭।
নবী করিম (সা.) বলেন : ‘কোন মুসলমানকে ঘৃণা করবে না এবং ছোট করে দেখবে না। কেননা, হতে পারে কোন মুসলমান তোমার দৃষ্টিতে ছোট ও ঘৃণিত, কিন্তু আল্লাহর দৃষ্টিতে সে অনেক বড়।’- মাজমুয়াযে ওররাম ১ম খণ্ড, পৃ. ৩১।
(নিউজলেটার, ফেব্রুয়ারি ১৯৯২)