📕📕সবাই বলেন, “ইমাম হোসাইন ইবনে আলী কারবালায় দ্বীন রক্ষা করে গেছেন।” 📕📕
🧕🧕তো একজনের প্রশ্ন: 🧕🧕
“ইয়াজীদ তো ইসলামেরই খলিফা ছিল। তাহলে ইমাম হোসাইন ইবনে আলী দ্বীনের কোন জিনিষটি রক্ষার্থে নিজের সঙ্গী-সাথী ও পরিবার সহ নিজেকে উৎসর্গ করলেন? 🧕🧕
কারণ ইয়াজিদ পক্ষের লোকগণ কালেমা, নামাজ, রোযা, হজ্জ, যাকাত -এ বিশ্বাসী ছিলেন, আল্লাহ কে মানতেন, রাসুলকে মানতেন, কেয়ামতকে মানতেন, আল্লাহর ন্যায় বিচারকে মানতেন। তাহলে দ্বীনের কোন জিনিষটি ইমাম হোসাইন ইবনে আলী রক্ষা করলেন?🧕🧕
📕📕উত্তর: ইমামত 📕📕
কারণ ইয়াজিদ ইমামতের বায়াত চেয়েছিল।তিনি পূর্বের ও পরের ইমামদের ইমামতকে বাচিয়ে ছিলেন। যা গাদিরে খুমে ঘোষিত হয়েছিল। আর ইয়াজিদ ওটাকে ধুলিষ্যাত করতে চেয়েছিল। অথচ যা হাওজে কাওসারে মিলিত হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রতিষ্ঠিত রয়েছে ও থাকবে। আজও যারা সেই ইমামত রক্ষার্থে শহীদ হচ্ছেন তারা নবীজির হাতে হাওযে কাওসারের পানি পান করছেন। ধন্যবাদ।