MD Moniruzzaman Jony

বিশ্বাসীদের বল তাদের দৃষ্টি আনত করতে এবং বিনীত হতে… এবং বিশ্বাসী নারীদেরকে তাদের দৃষ্টি অবনত করতে ও বিনয়ী হতে বল এবং সুন্দর অঙ্গের ততটুকু প্রদর্শন করতে বল যতটুকু দৃশ্যমান।…’ (সূরা নূর : ৩০-৩১) পর্দা এমন জিনিস নয় যা বিশেষ বয়স ও বিশেষ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে পালন করতে হবে এবং এটা এমন বিষয়ও নয় যে, হঠাৎ করে […]

সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কের কাছে বিশ্বনবী (সা.)এর একজন সাহাবীর কবরের অবমাননার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে ইরান। তেহরান বলেছে, যারা এ ধৃষ্ঠতাপূর্ণ কাজ করেছে তাদেরকে এর পরিণতি ভোগ করতে হবে। সিরিয়ার উগ্র ওয়াহাবি বিদ্রোহীরা সম্প্রতি রাজধানী দামেস্কের কাছে বিশ্বনবী (সা.)’র সাহাবী ও আমিরুল মু’মিনিন হযরত আলী (আ.)’র অন্যতম সেনাপতি শহীদ হুজর ইবনে উদাই আল কিন্দি (রা.)-র মাজার ভেঙে

ইয়াহইয়া ইবনে ইমরান, ইমাম সাদিক (আ.)-কে বলতে শুনেছেন : সাত ব্যক্তি আপন কর্মবিনাশী হয় : ১.   অগাধ জ্ঞানের অধিকারী ব্যক্তি- যাকে একজন জ্ঞানী ব্যক্তি বলে লোকেরা জানে না । জ্ঞানী বলে তার নাম  প্রসিদ্ধ হয় না। ২.   দার্শনিক- যিনি তাঁর সঞ্চিত দর্শনকে এমন মিথ্যুক ব্যক্তির নিকট রেখে যান, যে তার নিকট রেখে যাওয়া

‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং সুদের যা বাকি আছে তা ছেড়ে দাও যদি তোমরা মুমিন হও। যদি তোমরা না ছাড় তবে আল্লাহ ও রাসূলের পক্ষ থেকে যুদ্ধের ঘোষণা গ্রহণ কর। কিন্তু যদি তোমরা তওবা কর তাহলে তোমাদের মূলধন তোমাদেরই। অত্যাচার কর না । অত্যাচারিত হবেও না ‘ (সূরা বাকারা : ২৭৮ ও ২৭৯)

ইরাকের পবিত্র কারবালা শহরের প্রশাসনিক মুখপাত্র জানিয়েছেন, পবিত্র শবই বরাত বা হযরত ইমাম মাহদী (আ.)’র জন্মদিন উপলক্ষে ৩০ লাখেরও বেশি ধর্মপ্রাণ মুসল্লি বা জিয়ারতকারী হযরত ইমাম হুসাইন (আ.)’র মাজার জিয়ারত করেছেন। সালিম আল জুবাইদি নামের ওই কর্মকর্তা গতকাল (মঙ্গলবার) জানিয়েছেন, এর মধ্যে ৫৫ হাজার জিয়ারতকারী ছিলেন বিদেশী। তারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে বিমান ও সড়ক

بِّسْمِ اللَّـهِ الرَّ‌حْمَـٰنِ الرَّ‌حِيمِ إِنَّا أَنزَلْنَاهُ فِي لَيْلَةِ الْقَدْرِ‌ ﴿١﴾ وَمَا أَدْرَ‌اكَ مَا لَيْلَةُ الْقَدْرِ‌ ﴿٢﴾ لَيْلَةُ الْقَدْرِ‌ خَيْرٌ‌ مِّنْ أَلْفِ شَهْرٍ‌ ﴿٣﴾ تَنَزَّلُ الْمَلَائِكَةُ وَالرُّ‌وحُ فِيهَا بِإِذْنِ رَ‌بِّهِم مِّن كُلِّ أَمْرٍ‌ ﴿٤﴾ سَلَامٌ هِيَ حَتَّىٰ مَطْلَعِ الْفَجْرِ‌ ﴿٥﴾ ‘আমি এটি (পবিত্র কুরআন) অবতীর্ণ করেছি মহিমান্বিত রজনীতে আর মহিমান্বিত রজনী সম্বন্ধে তুমি কী জান? মহিমান্বিত রজনী সহস্র মাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। সে রাত্রিতে ফেরেশতাগণ ও

১৫ রমজান ইমাম হাসান ইবনে আলী আল-মুজতাবা (আ.)-এর জন্মদিন। তৃতীয় হিজরির এই দিনে তিনি মদীনায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর জন্মের দিনটি ছিল মঙ্গলবার। হযরত হাসান (আ.)-এর মূল নাম ছিল আল-হাসান এবং আল-মুজতবা ছিল তাঁর উপাধি। তাঁর একটি ডাক নাম ছিল আবু মুহাম্মাদ। আমীরুল মুমিনীন হযরত আলী (আ.) ছিলেন তাঁর পিতা এবং মহানবী (সা.)-এর কন্যা হযরত ফাতেমা

হযরত যয়নাব (আ.) যখন ভূমিষ্ঠ হলেন তখন তাঁর মা হযরত ফাতেমা যাহরা (আ.) আরবদের মধ্যে প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী তাঁর নাম রাখার জন্য নিয়ে গেলেন আমীরুল মুমিনীন হযরত আলী ইবনে আবু তালিব (আ.)-এর কাছে। হযরত আলী (আ.) বললেন, মহানবী (সা.) যেহেতু দূরে আছেন সেহেতু তিনি তাঁকে বাদ রেখে মেয়ের নাম রাখবেন না। যখন মহানবী (সা.) গৃহে ফিরলেন

২৫ রজব ইমাম মূসা ইবনে জাফর আল-কাযিম (আ.)-এর শাহাদাত দিবস। ১৮৩ হিজরির এই দিনে বাগদাদে ৫৫ বছর বয়সে তদানীন্তন শাসক হারুনুর রশীদের এক চক্রান্তমূলক বিষপ্রয়োগে তিনি শাহাদাত বরণ করেন। বাগদাদের কাযেমিয়ায় তাঁর মাজার রয়েছে। ষষ্ঠ ইমাম জাফর আস-সাদিক (আ.) ছিলেন তাঁর পিতা এবং হামিদা আল-বারবারিয়া ছিলেন তাঁর মাতা। ১২৮ হিজরির ৭ সফর রবিবার মক্কা ও

১০ রজব নবুওয়াতী ধারার নবম ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী আল-জাওয়াদ আত-তাকী (আ.)-এর জন্মদিন। ১৯৫ হিজরির ১০ রজব শুক্রবার মদীনায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর মূল নাম ছিল মুহাম্মাদ এবং উপাধি ছিল আল-জাওয়াদ ও আত-তাকী। পঞ্চম ইমাম মুহাম্মাদ আল-বাকের (আ.)-কে ‘আবু জাফর’ বলে ডাকা হতো এবং সে মোতাবেক ইতিহাসবিদগণ এই ইমামকে ‘দ্বিতীয় আবু জাফর’ বলেও উল্লেখ করেছেন। ইমাম মুহাম্মাদ ইবনে আলী

পবিত্র কুরআনে নারী ও পুরুষের মধ্যে সৎ ও বৈধ যৌন সম্পর্কের উপর অত্যধিক গুরুত্ব আরোপ করা হয়েছে কেন? সততা ও ইসলামী আইনের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন সমাজকে ক্ষতিগ্রস্ত করে কি? হিজাব মেনে চললে (শালীন ইসলামী পোশাক) তা কোন নিরাপত্তা দিতে পারে কি? শহীদ আয়াতুল্লাহ মুর্তাজা মোহাহহারী তাঁর ‘হিজাব প্রসঙ্গ’ গ্রন্থে হিজাব সম্পর্কে এ জাতীয় প্রশ্ন ও উত্তরের অবতারণা করে লিখেছেন

ইতিহাসের পাতা উল্টালে আমরা ইসলামের আবির্ভাবকালীন একজন মহিলার কথা জানতে পারি, যিনি মহানবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)-এর মদীনায় হিজরতের পর প্রথম হিজরত করেন। এই মহিলার নাম উম্মে কুলসুম। তিনি ছিলেন কুরাইশ বংশোদ্ভূত। তিনি ঈমান আনয়ন করেন এবং হিজরতের পর মহানবী (সা.)-এর কাছে বাইআত গ্রহণ করেন। সত্যি বলতে কি, কারো পিতা-মাতা ও ভ্রাতাগণ যখন কুফরির মধ্যে জীবনযাপন করে তখন

‘যারা আল্লাহর নিদর্শনে বিশ্বাস করে না তারা তো কেবল মিথ্যা উদ্ভাবন করে এবং তারাই মিথ্যাবাদী।’ (সূরা নাহল : ১০৫) ইসলাম হচ্ছে সত্যের উপর প্রতিষ্ঠিত একটি ধর্ম। সকল মুসলমান, এমনকি সমগ্র মানবজাতিকে কথা ও কাজে সততা অনুসরণ করার এবং সকল পরিস্থিতিতে মিথ্যাচার থেকে বিরত থাকার জন্য ইসলাম আহ্বান জানায়। ইসলামের মহান নেতৃবৃন্দ এবং আল্লাহর অলি-দরবেশগণ সবসময় তাঁদের

আবদুল কুদ্দুস বাদশা সমস্ত প্রশংসা মহীয়ান গরীয়ান সৃষ্টিকর্তার। আর অযুত দরূদ ও সালাম সকল নবীর ওপর, বিশেষ করে নবীকুল শিরোমণি হযরত খাতমি মারতাবাত মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল্লাহ (সা.)-এর ওপর, যিনি জ্ঞান ও সৌভাগ্যের বার্তা পৌঁছে দিয়েছেন সকলের চেতনায় ও কর্ণকুহরে। পবিত্র বে’সাত ও শাবে মে’রাজ উপলক্ষে আয়োজিত আজকের এ আলোচনা সভায় আমি ‘মানব জীবন ও জগতে

এ.কে.এম. বদরুদ্দোজা ১৯৭৯ সনে সফলতায় পর্যবেসিত ইরানের ইসলামী বিপ্লব নিছক একটি রাজনৈতিক বিপ্লব নয়, এটি একটি আদর্শিক জাগরণ। দ্রুত ইসলামী বিপ্লবের ঢেউ চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়ে এবং আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে অনস্বীকার্য বাস্তবতায় পরিণত হয়। ইরানের ইসলামী বিপ্লব ক্ষমতা বদলের ঠুনকো লক্ষ্যে সংগঠিত হয়নি। বিপ্লবের নেতা তেহরানে ক্ষমতার প্রাণকেন্দ্রে  শাসনদণ্ড হাতে তুলে নেননি। তিনি স্থির হন আধ্যাত্মিক নগরী

ড. নেয়ামত উল্লাহ ইরান যাদে* মহাকাব্য নিয়ে যাঁরা গবেষণা করেন তাঁরা এ বিষয়টিতে একমত যে, মহাকাব্যের কাহিনীগুলো কোনো না কোনো একটি জাতির প্রাচীন গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং তাদের বীরত্ব, কৃতিত্ব ও স্বভাব-প্রকৃতির সাথে সম্পর্কিত হয়ে থাকে। সময় ও কালের নিরিখে এবং প্রমাণ সাপেক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রসিদ্ধ জাতীয় মহাকাব্য বলে যেগুলোকে দাবি করা হয় সেগুলো হচ্ছে: ১।

৩ শাবান সাইয়্যেদুশ শুহাদা হোসাইন ইবনে আলী (আ.)-এর জন্মদিন। ৪ হিজরির এই দিনে তিনি মদীনায় জন্মলাভ করেন। তাঁর মূল নাম আল-হোসাইন এবং ‘সাইয়্যেদুশ শুহাদা’ তাঁর উপাধি। হযরত হোসাইন (আ.)-এর একটি ডাক নামও ছিল আবু আবদুল্লাহ। হযরত হোসাইন (আ.)-এর পিতার নাম আমীরুল মুমিনীন ইমাম হযরত আলী (আ.) এবং মাতার নাম হযরত ফাতেমা (আ.)। হযরত ফাতেমা (আ.) ছিলেন মহানবী

নবী করিম (সা.) বলেছেন : ‘রোজাদার ব্যক্তি যতক্ষণ অপর কোন মুসলমানের গীবত না করে ততক্ষণ আল্লাহর ইবাদাতে থাকে যদিও সে নিদ্রিত হয়।’- কাফী, চতুর্থ খণ্ড, পৃ. ৬৪। মহানবী (সা.) বলেন : ‘রোজাদারের নিদ্রা ইবাদত এবং তার শ্বাস-প্রশ্বাস তাসবীহ।’- বিহারুল আনওয়ার : ৯৩তম খণ্ড, পৃ. ২৪৮। হযরত আলী (আ.) বলেছেন : ‘রোজাদার ব্যক্তির নিদ্রা হচ্ছে ইবাদত,

ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ি বলেছেন, “বস্তুবাদী পশ্চিমা সমাজ নারীর প্রতি যে দৃষ্টিভঙ্গি পোষণ করে তা ক্ষমার অযোগ্য পাপ।” ইরানে নারী দিবসের এক বাণীতে তিনি এ মন্তব্য করেছেন। সর্বোচ্চ নেতা বলেন, পশ্চিমা সমাজ নারীকে ভোগের বস্তুতে পরিণত করতে এবং অসম্মান করতে শিখিয়েছে। আর একেই তারা নারীর স্বাধীনতা বলে প্রচার করে থাকে; এতে

শহীদ আয়াতুল্লাহ মুর্তাজা মুতাহহারী আবদুর রহমান ইবনে মুলজাম একদিন তার এক খারেজী বন্ধুর বাড়িতে গিয়ে কেতামের সাথে পরিচিত হলো। কেতাম ছিল একজন খারেজী নেতার খুবই সুন্দরী কন্যা। কেতামের বাবা নাহরাওয়ানের যুদ্ধে চতুর্থ খলিফা হযরত আলী (আ.)-এর সৈন্যদের হাতে নিহত হয়। আবদুর রহমান প্রথম দৃষ্টিতেই কেতামের প্রেমে পড়ে গেল। আবদুর রহমানের মন কেড়ে নিল এই সুন্দরী

নবী করীম (সা.) বলেন : ‘রোজাদার ব্যক্তির জন্য দু’টি খুশি রয়েছে- একটি হচ্ছে ইফতারের সময় আর অন্যটি রোজাদার ব্যক্তি যখন আল্লাহর সঙ্গে মিলিত হবে তখন সে লাভ করবে।’- আল কাফী, ৪র্থ খণ্ড, পৃ. ৬৫ নবী করীম (সা.) বলেন, ‘খাদ্যের প্রতি আসক্তি থাকা সত্ত্বেও যখন কোন ব্যক্তি রোজা রাখার কারণে খাদ্য গ্রহণ করতে পারে না (অর্থাৎ

শিশুরা হচ্ছে আল্লাহর দেয়া বিশেষ রহমতস্বরূপ। তারা পরিবারে সমৃদ্ধি ও সুখ আনয়ন করে এবং অনেক সময় পারিবারিক স্থিতিশীলতার মাধ্যমও তারা। অনেক সময় দেখা যায় দাম্পত্য জীবনে বিচ্ছেদ ঘটানোর সিদ্ধান্ত নেয়ার পরও শিশুদের কারণে এই সিদ্ধান্ত বাতিল করা হয়। বিবাহিত জীবনকে অর্থবহ করে তুলতে পারে একটি শিশু। ইসলামের বিধান হচ্ছে ২০ বছরে পৌঁছার পূর্ব পর্যন্ত সন্তানদের

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা হযরত আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী বলেছেন, নামাজের গুণগত উন্নয়ন এবং এই ইবাদতকে সর্বস্তরে ছড়িয়ে দেয়া বিশ্বাসী বা মু’মিনদের শীর্ষস্থানীয় কর্তব্য।তিনি আজ (বুধবার) ইরানের ২২ তম জাতীয় নামাজ সম্মেলনে পাঠানো এক বার্তায় এই আহ্বান জানিয়েছেন। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা  বলেছেন, চিন্তাবিদদের উচিত বক্তব্য ও লেখালেখির মাধ্যমে এবং বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা তাদের প্রতিষ্ঠানের কর্মততপরতার সঙ্গে সঙ্গতি

এখন চলছে ফলের মধুমাস জ্যৈষ্ঠ। এই মাস ফলের রাজা আমের প্রাচুর্যের জন্য বিশেষভাবে খ্যাত। আমের রয়েছে নানা ধরণের পুষ্টি গুণ। গবেষকরা বলছেন, পাকা আমের মধুর রস খেলে রক্তে চিনি বা সুগারের পরিমাণ কমতে পারে এবং কমতে পারে ক্যান্সারের ঝুঁকি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে- মোটা বা বাড়তি মেদ-চর্বির অধিকারী ব্যক্তিদের রক্তের সুগার কমাতে ইতিবাচক ভূমিকা

ইরানসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে পালিত হচ্ছে বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মাদ (সা.)’র পবিত্র আহলে বাইতের সদস্য হযরত ইমাম রেযা (আ.)’র পবিত্র জন্ম-বার্ষিকী।এই শুভ জন্মদিন উপলক্ষে ইরানের পবিত্র শহর মাশহাদে অবস্থিত এই মহান ইমামের মাজার জিয়ারত করতে ইরানসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ছুটে এসেছেন ত্রিশ লাখেরও বেশি ধর্মপ্রাণ মুসলমান। আজ সন্ধ্যা থেকেই ধর্মপ্রাণ ইরানিদের মধ্যে খুশির আমেজ ছড়িয়ে

নাম : ফাতিমা উপাধি : আয-যাহরা ডাকনাম : উম্মুল আইম্মাহ (ইমামকুল জননী) পিতা : মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল্লাহ (সা.) মাতা : খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ (আ.) জন্ম : ২০ জমাদিউস সানী, শুক্রবার, রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর নবুওয়াতের ৫ম বর্ষে (৬১৫ খ্রিস্টাব্দ), মক্কা নগরীতে। মৃত্যু : ১৪ জমাদিউল উলা, ১১ হিজরি, ১৮ বছর বয়সে, মদীনায়। জান্নাতুল বাকীতে তাঁকে দাফন করা হয়। হযরত ফাতিমা (আ.) হযরত খাদিজার

নবী করিম (সা.) বলেন : ‘আমার পরে আমার উম্মতের ব্যাপারে তিনটি বিষয়ে আমি শঙ্কিত : (খোদায়ী) জ্ঞানলাভের পর গোমরাহিতে লিপ্ত হওয়া, পথভ্রষ্টকারীদের সৃষ্ট বিপর্যয় এবং পেট ও যৌনতার পূজা।’- উসূলুল কাফী, ২য় খণ্ড, পৃ. ৭৯। আমীরুল মুমিনীন হযরত আলী (আ.) বলেন : ‘আল্লাহর বান্দার সৌভাগ্যের মধ্যে একটি হচ্ছে এই যে, তার অন্তর হিংসা বিদ্বেষ থেকে

বসন্তকালে এক সুন্দর সকাল। এক ব্যবসায়ী তার গাধার পিঠে কয়েক বস্তা লবণ নিয়ে বাজারের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয়েছে। বাজারে নিয়ে সে এগুলো বিক্রি করবে। ব্যবসায়ী এবং গাধা এক সাথে হাঁটছে। কিছু দূর গিয়ে পথে একটি নদী পড়ে। দুর্ভাগ্যবশত গাধাটি পা পিছলে নদীতে পড়ে যায়। তখন গাধা বুঝতে পারে যে, তার পিঠের বোঝা হালকা লাগছে। বস্তায় পানি লেগে

হাশেমী রাফসানজানী আমি এমন একটি বিষয়ে কথা বলতে চাই যা ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই ব্যাপারে অনেক প্রশ্নেরও অবতারণা হতে পারে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, নারী সমাজের অধিকার বা দায়িত্ব কি রয়েছে? আমি এই ব্যাপারে প্রত্যেকের, বিশেষ করে মহিলাদের মনোযোগ আকর্ষণ করব। এই ব্যাপারে তাঁদের মতামত ও ধারণা ব্যক্ত করার জন্য আহ্বান করছি। টেলিফোনে অথবা পত্রযোগে

ইসলামের শুরুতে মহানবী (সা.) যখন তাঁর নিকট আত্মীয়দের সত্যধর্ম ইসলামের দিকে আহ্বানের জন্য আল্লাহ কর্তৃক আদিষ্ট হন তখন তাঁর আত্মীয়দের মধ্যে অনেকে এই দাওয়াত গ্রহণ করেন। তবে প্রকাশ্যভাবে রাসূলের অনুসারী হওয়া তখন ছিল বিপজ্জনক। কারণ, কেউ এ নতুন বিপ্লবী মতাদর্শ গ্রহণ করলে মক্কার প্রবীণ লোকেরা তাঁর প্রতি যে নির্দয় আচরণ করবে এটা ছিল পরিষ্কার ব্যাপার।